অপরাজনীতি থেকে বের হতে পারেননি তারেক!

1 min read

নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নাতনি এবং লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একমাত্র কন্যা জাইমা রহমান বিলাতের লিঙ্কনস-ইন থেকে ব্যারিস্টারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।

জানা গেছে, জাইমা রহমান, তার মা ডাক্তার জোবায়দা রহমান বিলেতে বসে উচ্চশিক্ষা ও অন্যান্য শিক্ষা গ্রহণ করলেও তারেক রহমান সেখানে বসে কেবল দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছেন বলে সমালোচনায় মেতেছেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিরা। তারা বলছেন, স্ত্রী-সন্তান শিক্ষা নিলেও দুর্নীতি, অপরাজনীতি ও দুষ্ট চিন্তা থেকে বের হতে পারেননি তারেক। তারেক রহমানকে জিয়া পরিবারের সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও অশিক্ষিত ব্যক্তি হিসেবেও সমালোচনায় মত্ত হয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

লন্ডন প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাথে কথা বলে তারেক রহমানের কুকীর্তি ও অপকর্ম বিষয়ক সমালোচনার বিষয়ে জানা গেছে।

লন্ডনের কিংস্টন এলাকায় বসবাসরত বাঙালি আব্দুর রহিম বলেন, তারেক রহমানের কন্যা ব্যারিস্টারি পাশ করেছেন। এজন্য বাঙালি হিসেবে আমরা গর্ববোধ করছি। অন্যদিকে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবায়দা রহমানও চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো, স্ত্রী-সন্তান সুশিক্ষিত হলেও তারেক দীর্ঘ ৮ বছরের বেশি সময় প্রবাসে থেকেও কিছু শিখতে পারেননি। তিনি এখন পর্যন্তও দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। তিনি বিদেশে বসে বাংলাদেশের নামে বদনাম ছড়াচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং, সন্ত্রাসবাদে জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে লন্ডনে।

তিনি আরো বলেন, তারেক রহমান লন্ডনে অবস্থানকালে শুধু বিলাসবহুল হোটেলে রাজনৈতিক সভা করে মিথ্যা ইতিহাস চর্চা করেছেন। রাজনৈতিক শিক্ষা দূরের কথা, সাধারণ শিক্ষা লাভেও আগ্রহ দেখাননি তিনি। তার চিন্তা হচ্ছে, পুনরায় ছলেবলে-কৌশলে বাংলাদেশে ক্ষমতা দখল এবং আবারও হাওয়া ভবনের অধীশ্বর হওয়া। সত্যি বলতে- তারেক রহমান নির্বাসিত জীবনযাপন করেও পাপের প্রায়শ্চিত্ত তো দূরে থাক বরং নিত্য-নতুন কায়দা নতুন নতুন অপরাধে জড়িত হওয়ার অপচেষ্টা করছেন। তারেক রহমানকে সেই অর্থে যুক্তরাজ্যসহ পুরো ইউরোপের বাঙালিরা জিয়া পরিবারের সবচেয়ে ব্যর্থ ও অযোগ্য নেতা হিসেবে মূল্যায়ন করে। অনেকেই মনে করেন, বিএনপির অধঃপতন ও দুর্গতির জন্য তারেক রহমানের সীমাহীন দুর্নীতি ও অপকর্ম দায়ী।

+ There are no comments

Add yours